দশমিক সংখ্যা থেকে যে কোন সংখ্যা পদ্ধতিতে রূপান্তরঃ
কম্পিউটার এর অভ্যন্তরীণ প্রক্রিয়াকরণ বুঝার জন্য নিচের সংখ্যা পদ্ধতি গুলোর রূপান্তর জানা প্রয়োজন
সংখ্যা পদ্ধতির রূপান্তর করতে হলে অবশ্যই সংখ্যা পদ্ধতি গুলোর বেজ বা ভিত্তি আবশ্যক। কম্পিউটারের অভ্যন্তরীণ প্রক্রিয়াকরণে সংশ্লিষ্ট সংখ্যা পদ্ধতি গুলোর বেজ নিম্নে দেয়া হল-
খুব শীগ্রই আসছে ..........
দশমিক সংখ্যা পদ্ধতির দুটি অংশ থাকতে পারে। পূূর্ণাংশ ও ভগ্নাংশ। নিচে পূূর্ণাংশ ও ভগ্নাংশ রূপান্তরের সাধারণ নিয়ম দেয়া হল -
পূূর্ণাংশের ক্ষেত্রে নিয়ম নিম্নরূপ-
- ধাপ১ : যে দশমিক পূর্ণ সংখ্যাকে পরিবর্তন করতে হবে তাকে কাঙ্ক্ষিত সংখ্যা পদ্ধতির বেজ বা ভিত্তি ( যেমন- বাইনারি হলে ২, অক্টাল হলে ৮, হেক্সাডেসিমেল হলে ১৬ ) দ্বারা ভাগ করতে হবে এবং ভাগশেষটিকে সংরক্ষণ করতে হবে।
- ধাপ২ : উপরের ধাপে প্রাপ্ত ভাগফলকে আবার কাঙ্ক্ষিত সংখ্যা পদ্ধতির বেজ বা ভিত্তি দিয়ে ভাগ করতে হবে এবং ভাগ শেষটিকে সংরক্ষণ করতে হবে
- ধাপ৩ : উপরের ধাপে প্রাপ্ত ভাগফলকে বেজ দ্বারা ভাগ করার প্রক্রিয়া ততক্ষণ পর্যন্ত চলবে থাকবে যতক্ষণ না ভাগফল শূন্য হয়।
- ধাপ৪ : প্রাপ্ত ভাগফলগুলোকে ( শেষে প্রাপ্ত ভাগশেষের দিক থেকে শুরুতে প্রাপ্ত ভাগশেষের দিকে ) সাজিয়ে লিখলেই রুপান্তরিত সংখ্যার পূর্ণাংশ পাওয়া যাবে
ভগ্নাংশের ক্ষেত্রে নিয়ম নিম্নরূপ-
- ধাপ১ : যে দশমিক ভগ্নাংশ সংখ্যাকে পরিবর্তন করতে হবে তাকে কাঙ্ক্ষিত সংখ্যা পদ্ধতির বেজ বা ভিত্তি ( যেমন- বাইনারি হলে ২, অক্টাল হলে ৮, হেক্সাডেসিমেল হলে ১৬ ) দ্বারা গুণ করতে হবে এবং প্রাপ্ত গুণফলকে সংরক্ষণ করতে হবে।
- ধাপ২ : উপরের ধাপে প্রাপ্ত গুনফলের ভগ্নাংশকে আবার কাঙ্ক্ষিত সংখ্যা পদ্ধতির বেজ বা ভিত্তি দিয়ে গুণ করতে হবে এবং গুনফলের পূূর্ণাংশকে সংরক্ষণ করতে হবে
- ধাপ৩ : উপরের ধাপটি প্রাপ্ত গুনফলকে বেজ দ্বারা গুন করার প্রক্রিয়া ততক্ষণ পর্যন্ত চলবে থাকবে যতক্ষণ না গুনফল শূন্য হয়।
- ধাপ৪ : রেডিক্সই পয়েনটের পরে প্রাপ্ত পূূর্ণাংশগুলোক( শুরুতে প্রাপ্ত পূূর্ণকের দিক থেকে শেষে প্রাপ্ত পূূর্ণকের দিকে ) সাজিয়ে লিখলেই রুপান্তরিত সংখ্যার ভগ্নাংশ পাওয়া যাবে
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন