সংখ্যা পদ্ধতিঃ
সংখ্যা পদ্ধতি হল সংখ্যা লেখা বা প্রকাশ করার পদ্ধতি। আর সংখ্যা তৈরি করার জন্য যে বিভিন্ন প্রতীক ব্যবহার করা হয় তাদের প্রত্যকটিকে এক একটি অংক বলে। যেমন- ০, ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬ ,৭ ,৮ ,৯। এখানে ১০ টি প্রতীক লেখা হয়েছে যার প্রতিটিই দশমিক সংখ্যা পদ্ধতির এক এক টি অংক। দশমিক সংখ্যা পদ্ধতিতে এই প্রতীক গুলোই ১০ টি অংক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
সংখ্যা পদ্ধতির প্রকারভেদঃ
সংখ্যা পদ্ধতি প্রধানত দুই প্রকার -
পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতি ও
নন-পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতি
নিম্নে বিস্তারিত আলোচনা করা হল-
-
পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতিঃ
বর্তমানে বহুল প্রচলিত সংখ্যা পদ্ধতি হল পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতি। এ পদ্ধতিতে কোন সংখ্যার মান বের করতে তিনটি উপাত্ত লাগে। নিম্নে উল্লেখ করা হল-
সংখ্যাটিতে ব্যবহৃত অংকগুলোর নিজস্ব মান।
সংখ্যা পদ্ধতিটির বেজ।
সংখ্যাটিতে ব্যবহৃত অংকগুলোর অবস্থান বা স্থানীয় মান।
পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতিতে প্রতিটি সংখ্যাকে রেডীক্স পয়েন্ট (.) দিয়ে পূর্ণাংশ ও ভগ্নাংশ দুই অংকে ভাগ করা হয়। যেমনঃ- ৩৭৫.৫৭৫ একটি দশমিক সংখ্যা এতে তিনটি অংশ আছে। এখানে ৩৭৫ পূর্ণাংশ (.) রেডীক্স পয়েন্ট এবং ৫৭৫ হল ভগ্নাংশ।
খুব শীগ্রই আসছে .......... -
নন-পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতি:
নন-পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতি অতীতে ব্যবহৃত হত এখন আর এর ব্যবহার নেই।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন