রিলেশনাল ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের কিছু সুনির্দিষ্ট ব্যবহারের ক্ষেত্র নিম্নে উল্লেখ করা হল:-
সামরিক ক্ষেত্রে তথ্য সংরক্ষণের জন্য।
কৃষি ক্ষেত্রে গবেষণার তথ্য সংরক্ষণের জন্য।
হাসপাতালে রোগীদের রেকর্ড সংরক্ষণের জন্য।
রেলওয়েতে টিকিটিং ও রেলগাড়ির সিডিউলিং এর ক্ষেত্রে।
বড় বড় প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের রেকর্ড সংরক্ষণের জন্যে।
ইলেক্ট্রনিক কমার্স ও ইলেক্ট্রনিক পেমেন্ট সিস্টেমে।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে স্টুডেন্টদের ইনফর্মেশন সিস্টেম তৈরিতে।
জনসংখ্যা তথ্য সংরক্ষণ করে।
কোন প্রতিষ্ঠানের ইনভেনটোরি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম তৈরি।
ডাইনামিক ওয়েবসাইট তৈরি করাসহ অন্যান্য ক্ষেত্র যেখানে অসংখ্য ডেটা নিয়ে কাজ করতে হয়।
ব্যাংক ও বীমায় গ্রাহকদের হিসাব-নিকাশ সংরক্ষণের ক্ষেত্রে।
এয়ার লাইন্সে টিকিটিং ও ফ্লাইটের সিডিউলিং এর ক্ষেত্রে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন